হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনায় এসেছে, ‘জমজমের এ পানি দাঁড়িয়ে কেবলামুখী হয়ে তিন নিঃশ্বাসে পান করা সুন্নাত।
হজরত আয়েশা (রা.) হতে বর্ণিত হাদিস থেকে জানা যায়, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজের সঙ্গে থাকা পাত্রে এবং মশকে জমজমের পানি বহন করতেন। তিনি এই পানি অসুস্থদের ওপর ছিটিয়ে দিতেন এবং তাদের পান করাতেন।
এই পানির বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত অজানা উপকার গুলি জেনে নিনঃ
এতে রয়েছে খাদ্যের বৈশিষ্ট্য ও রোগ থেকে মুক্তি।’ (আলমুজামুল কাবির : ১১১৬৭ )
রাসুল (সা.) রোগীদের ওপর জমজমের পানি ছিটাতেন এবং তাদেরকে তা পান করতে দিতেন।
আল্লাহর রসুল আরো বলেন, ‘যে উদ্দেশ্যে জমজমের পানি পান করা হবে তা পূরণ হবে। যদি তুমি রোগমুক্তির জন্য তা পান করো আল্লাহ তোমাকে সুস্থ করে দেবেন।’ (মুসতাদরাকে হাকেম : ১৭৩৯)
জমজমের পানিতে ফ্লুরাইডের উপস্থিতি থাকায় এর জীবাণুনাশক ক্ষমতাও আছে।
জমজমের পানি শিক্ষার্থীদের স্মৃতি-শক্তি বাড়াতে অনেক বেশি সহায়তা করে
জাপানী গবেষকদের মতে জমজমের পানি আশ্চর্যজনকভাবে দেহের সেল সিস্টেমের শক্তির মাত্রা বাড়িয়ে তোলে।
জমজম কূপের পানির রাসায়নিক গঠন অ্যালকালাইন প্রকৃতির, যা শরীরের অতিরিক্ত এসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। গ্যাস্ট্রিক, আলসার ও হৃদযন্ত্রে গঠিত বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণ করে।
যে কোন প্রয়োজনে সরাসরি হেল্প পেতে হলে যোগাযোগ করুন!